02/23/2025
FT Online | Published: 2019-09-18 00:36:27
সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় তেল পরিশোধনাগারে হামলায় ঘটনায় সোমবার অপরিশোধিত তেলের দাম লাফিয়ে বেড়ে গেছে। তবে এ ঘটনার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কী হতে যাচ্ছে তা তেল উৎপাদন কত দিন বিঘ্নিত থাকবে ও হামলার ভবিষ্যত প্রভাব কী হবে তার ওপর নির্ভর করছে।
নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে মার্কিন অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৫.৬১ ডলার বা ১০.২ শতাংশ বেড়ে ৬০.৪৬ ডলারে উন্নীত হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের ব্রেন্ট অশোধিত তেল ব্যারেল প্রতি ৭.৮৪ ডলার বা ১৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৮.০৬ ডলার।
সৌদি কোম্পানি আরামকোর পরিশোধনাগারে হামলার দায় স্বীকার করেছে ইরানের মদদ পাওয়া ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ঘটনায় প্রতিদিন ৫৭ লাখ ব্যারেল অশোধিত তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে, যা সৌদি আরবের প্রতিদিনের বৈশ্বিক রপ্তানির অর্ধেকের বেশি ও বিশ্বব্যাপী দৈনিক অশোধিত তেল উৎপাদনের ৫ শতাংশের অধিক। এ উৎপাদনের বেশির ভাগই যায় এশিয়ায়।
ব্যবস্থা-বাণিজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্নারস্টোন ম্যাক্রোর বিশ্লষক জোনাথন অ্যারোসন বলেন, ‘সৌদি তেল উৎপাদন ৫০ শতাংশ নেমে যাওয়া এক প্রচণ্ড ধাক্কা।’
হুতির এ হামলা বিশ্বের তেলের মজুদের স্থিতিশিলতায় উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। ‘বিশ্বে তেলের খুব নির্ভরযোগ্য এক সরবরাহকারী সৌদি আরব,’ বলেন আইএইচএস মার্কিটের অশোধিত তেল গবেষণার প্রধান জিম বার্কহার্ড।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত আবকোয়াইক প্লান্টে উৎপাদন পুনরায় শুরুর কাজ চলছে। রবিবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সংবাদে বলা হয়, সৌদি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে সোমবার এক-তৃর্তীয়াংশ উৎপাদন পুনরায় চালু হবে। তবে পুরো প্লান্ট চালু করতে হয়তো কয়েক সপ্তাহ সময় লাগবে।
।
নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে মার্কিন অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৫.৬১ ডলার বা ১০.২ শতাংশ বেড়ে ৬০.৪৬ ডলারে উন্নীত হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের ব্রেন্ট অশোধিত তেল ব্যারেল প্রতি ৭.৮৪ ডলার বা ১৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৮.০৬ ডলার।
সৌদি কোম্পানি আরামকোর পরিশোধনাগারে হামলার দায় স্বীকার করেছে ইরানের মদদ পাওয়া ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। এ ঘটনায় প্রতিদিন ৫৭ লাখ ব্যারেল অশোধিত তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে, যা সৌদি আরবের প্রতিদিনের বৈশ্বিক রপ্তানির অর্ধেকের বেশি ও বিশ্বব্যাপী দৈনিক অশোধিত তেল উৎপাদনের ৫ শতাংশের অধিক। এ উৎপাদনের বেশির ভাগই যায় এশিয়ায়।
ব্যবস্থা-বাণিজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্নারস্টোন ম্যাক্রোর বিশ্লষক জোনাথন অ্যারোসন বলেন, ‘সৌদি তেল উৎপাদন ৫০ শতাংশ নেমে যাওয়া এক প্রচণ্ড ধাক্কা।’
হুতির এ হামলা বিশ্বের তেলের মজুদের স্থিতিশিলতায় উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। ‘বিশ্বে তেলের খুব নির্ভরযোগ্য এক সরবরাহকারী সৌদি আরব,’ বলেন আইএইচএস মার্কিটের অশোধিত তেল গবেষণার প্রধান জিম বার্কহার্ড।
হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত আবকোয়াইক প্লান্টে উৎপাদন পুনরায় শুরুর কাজ চলছে। রবিবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সংবাদে বলা হয়, সৌদি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে সোমবার এক-তৃর্তীয়াংশ উৎপাদন পুনরায় চালু হবে। তবে পুরো প্লান্ট চালু করতে হয়তো কয়েক সপ্তাহ সময় লাগবে।
Editor & Publisher : Md. Motiur Rahman
Pritam-Zaman Tower, Level 03, Suite No: 401/A, 37/2 Bir Protik Gazi Dastagir Road, Purana Palton, Dhaka-1000
Cell : (+88) 01706 666 716, (+88) 01711 145 898, Phone: +88 02-41051180-81