February 14, 2025, 6:04 am


শাহীন আবদুল বারী

Published:
2025-02-12 17:47:48 BdST

শেখ হাসিনার দোসরগণপূর্তের অবৈধ সম্পদশালীরা এখনো অধরা


• অনেক প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ৫ আগস্ট পরবর্তী সময় মামলা করা হয়।
• প্রভাবশালী প্রকৌশলীগন নিজস্ব ঠিকাদারের সাথে অঘোষিত চুক্তির মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।
• দুর্নীতি দমন কমিশনের ধীর চলো নীতি দুর্নীতিবাজদের উৎসাহ যুগিয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসর গণপূর্তের অবৈধ সম্পদশালীরা এখনো অধরা। তাদেরকে আনা হচ্ছে না আইনের আওতায়। ফলে ফুরফুরে মেজাজে আছেন প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী। পতিত সরকারের আমলে এই সংজ্ঞবদ্ধ চক্র লুটেপুটে খেয়েছেন। একেকজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন। তাদের অবৈধ সম্পদের খবর খোদ দুদকের কাছেও নেই। কর্তৃপক্ষও অজ্ঞাত কারণে অনেকটা নীরব ভূমিকায়। দাপুটে এসব প্রকৌশলীরা রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। তারা মামলাকে করছেন থোড়াই কেয়ার। মিডিয়ার কাছেও বক্তব্য দিতে নারাজ। অন্তর্বর্তী সরকারও তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে গড়িমসি করছেন। যে কারণে দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তারা দুর্নীতি করে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলে নিশ্চিন্তে দিনাতিপাত করছেন। পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে এসব অপকর্ম দেখার কেউ নেই।

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতা হত্যা মামলায় গণপূর্ত অধিদপ্তরের ১৬ প্রকৌশলীকে আসামি করা হয়েছে। একই অভিযোগে মামলা হয়েছে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের এক প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। পতিত সরকারের সুবিধাভোগী এসব প্রকৌশলীরা গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন। তারা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। মামলা থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন দপ্তরে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে এদের অনেককেই প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দুর্নীতির দায়ে কাউকে কাউকে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। মামলা ও গ্রেফতারের ভয়ে গুরুত্বপূর্ণ এসব প্রকৌশলী বর্তমানে কর্মস্থলে অনিয়মিত। এতে করে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে অধিদপ্তরজুড়ে। এরইমধ্যে কয়েকজনকে ঢাকার বাইরে বদলি করা হয়েছে। তবে তারা সেখানে সপ্তাহে এক দুই দিন অফিস করেন। কাগজে কলমে হাজিরা ঠিক থাকলেও পূরো সপ্তাহ জুড়ে থাকেন গণপূর্ত অধিদফতরে। কাজের চেয়ে নিজেদের মিটিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান। হাসিনা সরকারের আমলে বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়ম-দুর্নীতি করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন এসব প্রকৌশলীরা। রাজধানীর অভিজাত এলাকায় বাড়ি করেছেন। তাদের সন্তানরা পড়াশোনা করেন দেশের বাইরে। অনেকেই অন্য দেশের নাগরিকত্বও নিয়েছেন।

গুরুতর অভিযোগ উঠেছে, এসব প্রকৌশলী ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে কোটি কোটি টাকা জোগান দিয়েছেন। তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও ডিবিপ্রধান হারুন উর রশিদকে অর্থের যোগান দিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। দুদক অভিযোগ গুলো আমলে নিয়ে তদন্ত করছে বলে জানা গেছে।

অভিযোগে প্রকাশ, পতিত সরকার আমলে দুর্নীতিতে সামনের সারিতে থাকা এসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তখন ব্যবস্থা নেয়া তো দূরের কথা, অনেককেই বারবার পুরস্কৃত করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, অনেকেই দাম্ভিকতা করে বলতেন তারা শেখ হাসিনার লোক। কেউ তাদের দুর্নীতি অনিয়ম নিয়ে লেখলে মামলার ভয় দেখানো হতো। পরোক্ষভাবে সমস্ত ঠিকাদারী কাজের নিয়ন্ত্রন এখনো তাদের অধীনেই রয়েছে।

জানা যায়, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় বসার পর আন্দোলন ভণ্ডুল করার চেষ্টাকারীদের দোসর হিসেবে পরিচিত এসব প্রকৌশলীকে বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া চলছে। এরই ধারাবাহিকতায় এসব প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন, রামপুরা ও সাভার থানায় পৃথক হত্যা মামলা হয়েছে। মামলা হয়েছে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতেও। এদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সক্রিয় সদস্য। আবার কেউ ছিলেন সরাসরি গণভবন কেন্দ্রিক।

বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলার এজহার ঘেঁটে দেখা গেছে, ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী শামীম আখতার, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ঢাকা জোন) শামছুদ্দোহা, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সংস্থাপন) শহিদুল আলম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ই/এম) আলমগীর হোসেন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন আহাম্মাদ; তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ইলিয়াস আহম্মেদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সতীনাথ বসাক ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জাকির হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব, নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ, নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী আমানউল্লাহ সরকার এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের ইএম ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মিরাজ। তবে তদন্ত সাপেক্ষে এদের সাথে আরো এক ডজন নাম আসামির তালিকায় যোগ হতে পারে এবং কয়েকজনের নাম বাদও পড়তে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।

রাজধানীর পল্টন, রামপুরা ও সাভার থানায় মামলা ছাড়াও ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন রাজধানীর ঝিগাতলার বাসিন্দা কে এম শাহরিয়ার শুভ। তিনি গণপূর্ত'র ঠিকাদার বলে জানা গেছে। সূত্রমতে, যেসব ঠিকাদার পতিত সরকার আমলে একচেটিয়া ঠিকাদারি করেছেন তারাও এখন ভোল্ট পাল্টিয়েছেন।

মামলায় আসামির তালিকায় থাকা কয়েকজন প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এই প্রতিবেদককে বলেন, এসব মামলার সঙ্গে জড়িত কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। তাদের মূল উদ্দেশ্য মামলার আসামিদের বিভিন্ন চাপে রেখে ঠিকাদারি কাজ ও অর্থনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররা এখন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসব মামলায় গ্রেফতারের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। টাকা দিলেই মামলা থেকে রেহাই পাবো বলা হচ্ছে।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে জানান, মামলার তদন্ত হলে বোঝা যাবে আসামিরা কতটুকু দায়ী বা জড়িত। এর আগে তো কিছু বলা যাবে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেউ ম্যানেজ করার সুযোগ পাবে না। সঠিক তদন্ত করেই গ্রেফতার করা হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্ত দিয়ে কয়েকজন নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডসহ দলীয়করণ ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। তারা মনে করতেন নিজেরা চাকরি করেননা, সবাই রাজনৈতিক নেতা। যারা বিগত সরকারের সময় সুযোগ-সুবিধা ভোগ ও দুর্নীতি-অনিয়ম করেছেন, তাদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। তা না করে ঢালাওভাবে মামলা দেয়া হয়েছে। চাকরি হারানো এবং মামলায় গ্রেফতারের ভয়ে অনেকেই ঠিকমতো অফিসে আসেন না। তবে যারা পতিত সরকার আমলে দুর্নীতি করেছেন তাদের বিচার হোক এটা আমরা চাই।

কয়েকজন প্রকৌশলীদের অভিযোগ, মামলা নিয়ে সুনির্দিষ্টভাবে মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সুরাহা করার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। গণপূর্ত অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কেউই এই বিষয়ে মুখ খুলতে রাজি নয়।

সূত্রমতে, এখানে যাদের হাতে ক্ষমতা থাকে তাদের ইচ্ছায় সব হয়। ছাত্র-জনতা হত্যার পাশাপাশি অনেকে দুর্নীতির সঙ্গেও জড়িত। তারা এখন প্রকৌশলী হওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। এর আগে গণপূর্তের এসব প্রকৌশলী জি কে শামীমের সঙ্গে সখ্য গড়ে ব্যাপক দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। দুর্নীতি অনিয়মের মাস্টারমাইন্ডরা শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। তাদের বেতনের সাথে আয়ের উৎস খোঁজ নিলে পাহাড় সমপরিমাণ সম্পদের হদিস মিলবে। স্ত্রী, সন্তান ও আত্নীয় স্বজনদের নামেও পাওয়া যাবে অঢেল সম্পদের খোঁজ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সম্প্রতি আশরাফুল আলম গণপূর্ত অধিদপ্তরে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (রিজার্ভ) হয়ে এসেছেন। এর আগেও তিনি গণপূর্তে ছিলেন। তখন তার বিরুদ্ধে বিপুল অনিয়মের অভিযোগ ছিল। দুর্নীতির দায়ে তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক হিসেবে বদলি করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে তিনি প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব নেবেন এমন গুঞ্জন রয়েছে অধিদপ্তরজুড়ে। তার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছ। কিন্তু রহস্যজনক কারণে কোনো মামলা হয়নি। গণপূর্তের সবাই তাকে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা হিসেবে চেনেন। কিন্তু লবিং করে প্রধান প্রকৌশলী পদে নিয়োগ পেতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।

এসব অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য জানতে আশরাফুল আলমের মোবাইলে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতারের ফোনে কল করা হলে তিনিও ফোন রিসিভ করেননি।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব হামিদুর রহমান খান বলেন, যারা দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা তাদের তালিকা হচ্ছে। কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে আদালত থেকে কোনো চিঠি আসেনি। এলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। দুর্নীতিবাজদের দমন করতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এদিকে গণপূর্তের দাপুটে প্রকৌশলীদেরকে বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হলেও তাদের বিরুদ্ধে আইনী কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। নেয়া হয়নি তাদের পাহাড়সম সম্পদের হিসাব। কাউকে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়নি। পতিত সরকারের সময়ে যেসব প্রকৌশলী নিজ অফিসে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ এবং তাদের পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে কমিশন বাণিজ্য করেছেন তারা এখনো বীরদর্পে আছেন। শুধুমাত্র এক জায়গা থেকে আরেক স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের চিহ্নিত কর্মকর্তা। তারা সুযোগ পেলে ছোবল দিবেই। এই বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে বলে বিজ্ঞমহল মনে করেন।

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসে যেসব প্রকৌশলীকে বদলি করেছে তাদের নামের তালিকা নিম্নে পেশ করা হলো।

গত বছরের ২০ আগষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুনকে গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা (রিজার্ভ) থেকে পটুয়াখালী গণপূর্ত বিভাগ, পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়। ২১ আগষ্ট পিরোজপুর গনপূর্ত বিভাগ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী জহরুল ইসলামকে গুরুত্বপূর্ন শেরে বাংলা নগর গনপূর্ত বিভাগ-২ এ বদলী করা হয়। নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান; শেরে বাংলা নগর গণপূর্ত বিভাগ -২ থেকে রিজার্ড গণপূর্ত অধিদপ্তররে বদলি করা হয়। জুনায়েদ আরিফিন ভূঁইয়া; উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী শেরে বাংলা নগর - নগর গণপূর্ত উপবিভাগ-৫ থেকে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জনসংখ্যা প্রকল্প (পিপিসি), গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকায় বদলি করা হয়। বরকত মজুমদার উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, উত্তরা গণপূর্ত উপ-বিভাগ ঢাকা থেকে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী শেরে-বাংলা নগর গণপূর্ত উপবিভাগ-৫ ঢাকায় বদলি করা হয়। মোঃ গোলাম বাকী ইবনে হাফিজকে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জনসংখ্যা প্রকল্প থেকে (পিপিসি) গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকা–উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী উত্তরা গণপূর্ত উপ-বিভাগ বদলি করা হয়। এরা সবাই (বিসিএস) ক্যাডার ও দাপুটে কর্মকর্তা।

মোঃ আমিরুল ইসলাম; উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষন ও উপবিভাগ-৩ থেকে মুন্সিগঞ্জ গণপূর্ত উপ-বিভাগ মুন্সিগঞ্জ বদলি করা হয়। মোঃ নাজমুল হক; উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, ইডেন গণপূর্ত বিভাগ-২, ঢাকা থেকে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী গণপূর্ত রক্ষনাবেক্ষন উপ-বিভাগ-৩, ঢাকায় বদলি করা হয়।
পার্থ সারথী দত্ত; মুন্সিগঞ্জ উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী থেকে ইডেন গণপূর্ত উপ-বিভাগ- ২ ঢাকায় বদলী করা হয়।

দুর্নীতি ও অনিয়মের দায়ে অভিযুক্ত ও ফ্যাসিষ্ট সরকারের আজ্ঞাবহ ও প্রভাবশালী নির্বাহী প্রকৌশলী (বিসিএস-গণপূর্ত) মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে ই-এম শাখা, রাজশাহী থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম, (রিজার্ভ) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকায় বদলি করা হয়। (সংযুক্ত: কারখানা বিভাগ গণপূর্ত ই-এম) এস এম ময়নুল হক; নির্বাহী প্রকৌশলী ই-এম বিভাগ-১ চট্টগ্রাম থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী, ই-এম বিভাগ-৩ ঢাকায় বদলি করা হয়। পবিত্র কুমার দাস নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত ই-এম বিভাগ-৬ ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই-এম পিএন্ডডি বিভাগ, রাজশাহীতে বদলি করা হয়। এই কর্মকর্তা নিজেকে শেখ হাসিনার লোক বলে পরিচয় দিতেন সর্বমহলে। মিডিয়ার লোকজনের সাথে খুবই খারাপ আচরণ করতেন তিনি।

মোঃ তরিকুল ইসলাম; নির্বাহী প্রকৌশলী ই-এম, গণপূর্ত অধিদপ্তর (রিজার্ভ)-থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই-এম বিভাগ-৬.ঢাকায় বদলী করা হয়েছে। নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী আশফিক আহমেদকে গণপূর্ত (ই-এম) বিভাগ-৯ ঢাকায় বদলী করা হয়। গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) স্বপন চাকমাকে ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী (সংস্থাপন) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকায় বদলি করা হয়। মোঃ মাহফুজুল আলম নির্বাহী প্রকৌশলীকে (রিজার্ভ) (প্রধান প্রকৌশলীর স্টাফ অফিসার) নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত পেকু বিভাগ ঢাকায় বদলি করা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) দুর্নীতির বরপূত্র মোঃ আজমুল হককে প্রধান প্রকৌশলীর স্টাফ অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি পতিত সরকারের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন।

ড. মাঃ শফিউল ইসলাম; নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) সংযুক্ত গবেষণা ও উন্নয়ন ইউনিট থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত সম্পদ বিভাগে বদলি করা হয়েছে। আবুল কালাম আজাদ; মতিঝিল গণপূর্ত বিভাগ-নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকা থেকে উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্পে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মোঃ তারিকুল ইসলাম নির্বাহী প্রকৌশলী (সংস্থাপন) থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা বিভাগে বদলি করা হয়েছে ।

আব্দুল্লাহ আল-মামুন; নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী মতিঝিল গণপূর্ত বিভাগে বদলি করা হয়েছে। ২৪ অক্টোবর স্বর্নেন্দু শেখর মন্ডল; নির্বাহী প্রকৌশলী প্রেষণে ৯ নগর অঞ্চল ভবন সুরক্ষা, গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী, গোপালগঞ্জ বদলি করা হয়েছে। অমিত কুমার বিশ্বাস, নির্বাহী প্রকৌশলী খুলনা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী পটুয়াখালী গণপূর্ত বিভাগে বদলি করা হয়েছে ।

শারমিন আক্তার; নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) সংযুক্ত উত্তরা এপার্টমেন্ট নির্মাণ প্রকল্প থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী গাজীপুরে বদলি করা হয়েছে। কামরুল হাসান, নির্বাহী প্রকৌশলী গোপালগঞ্জ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী খুলনা গণপূর্ত বদলি করা হয়েছে। মোঃ আশরাফ উদ্দিন নির্বাহী প্রকৌশলী, গাজীপুর নির্বাহী প্রকৌশলী থেকে ভোলা বদলী করা হয়। এরা সবাই অত্যন্ত দাপুটে অফিসার ও দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত।

সৈয়দ ইসকান্দার আলী নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম, গণপূর্ত ডিজাইন বিভাগ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম পিএন্ডডি বিভাগ, ময়মনসিংহে বদলি করা হয়েছে। জুবায়ির বিন হায়দার নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম, গণপূর্ত ই-এম-বিভাগ ৯ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ই/এম পিন্ড ডি)এর কার্যালয়, ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। হাসান ইবনে কামাল নির্বাহী প্রকৌশলী( ই/এম)(রিজার্ভ) গণপূর্ত অধিদপ্তর থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম গণপূর্ত ই/এম পিএন্ড ডি চট্টগ্রাম বদলি করা হয়েছে। কাশেম আমিনুর রহমান নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত, চট্টগ্রাম থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ই/এম বিভাগ -১ চট্রগ্রাম বদলি করা হয়েছে।

মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন, নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত ই এম পিএন্ডডি, বিভাগ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত ডিজাইন বিভাগ -৩ ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। তিনি বিসিএস (গণপূর্ত) ক্যাডারের প্রভাবশালী ও দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড খ্যাত ও ঠিকাদারী ব্যবসার সাথে সংযুক্ত। মো: আবুল কালাম তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী (ই/এম)গণপূর্ত, সার্কেল -৩ থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত (ই/এম) সার্কেল -৪, ঢাকা বদলি করা হয়েছে।

মাহবুবুল হক চৌধুরী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত ই/এম সার্কেল-৪, ঢাকা- তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী ই/এম গনপূর্ত ই/এম সার্কেল -৩, ঢাকা বদলি করা হয়েছে। এ.কে.এম, সোহরাওয়ার্দী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রিজার্ড, গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকা থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সংযুক্ত জনসংযোগ প্রকল্প ইউনিট গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকা বদলি করা হয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় গণপূর্ত অধিদপ্তরের সবচেয়ে দাপুটে কর্মকর্তা নামে তিনি সকলের কাছে পরিচিত।

নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ নির্বাহী প্রকৌশলী ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩, ঢাকা থেকে নগর গণপূর্ত বিভাগ-৩ ঢাকা বদলি করা হয়েছে। মো: মঈনুল ইসলাম নির্বাহী প্রকৌশলী, রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রাম- নির্বাহী প্রকৌশলী ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ বদলি করা হয়েছে। রুহুল গুহ, নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত পেকু বিভাগ। নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ, চট্টগ্রাম বদলি করা হয়েছে। মো: মহিবুর রহমান নির্বাহী প্রকৌশলী শরীয়তপুর। গণপূর্ত বিভাগ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত জরিপ বিভাগ, ঢাকা বদলি করা হয়েছে।

মো:মোস্তাফিজুর রহমান শেরে বাংলা নগর গণপূর্ত বিভাগ- ১ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী ময়মনসিংহ গণপূর্ত বিভাগ বদলি করা হয়েছে। মুহাম্মদ জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী নির্বাহী প্রকৌশলী ময়মনসিংহ গণপূর্ত বিভাগ। তাকে ময়মনসিংহ থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী রিজার্ভ গণপূর্ত অধিদপ্তর বদলি করা হয়েছে। মো: তৈমুর আলম তত্ববধায়ক প্রকৌশলী (ই/এম) সার্কেল-১ ঢাকা। তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত ই/এম পিএন্ডডি সার্কেল, ঢাকায় বদলি করা হয়েছে।

হুমায়রা বিনতে রেজা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ই/এম গণপূর্ত ই/এম পিএন্ডডি সার্কেল, ঢাকা থেকে তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী (ই/এম) গণপূর্ত ই/এম সার্কেল-১ ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। মোঃ লতিফুল ইসলাম নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত বিভাগ-৪ থেকে শেরে বাংলা নগর গনপূর্ত বিভাগ-১ ঢাকা বদলি করা হয়েছে। আবু জাফর মুহাম্মদ শফিউল হান্নান নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ভ) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা সংযুক্ত র‍্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তর, নির্মান প্রকল্প-নির্বাহী প্রকৌশলী প্রকল্প বিভাগ-৪ ঢাকায় বদলি করা হয়েছে।

জোয়ার্দার তাবেদুন নবী, নির্বাহী প্রকৌশলী, রিজার্ড, গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ড) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকায় বদলি করা হয়েছে (সংযুক্ত র‍্যাব সদর দপ্তর নির্মান প্রকল্প)। ফয়সাল হালিম নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ড) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী আজিমপুর, গণপূর্ত বিভাগ, ঢাকায় বদলি করা হয়েছে।

মোঃ মনিরুজ্জামান নির্বাহী প্রকৌশলী, আজিমপুর গণপূর্ত বিভাগ, ঢাকা-নির্বাহী প্রকৌশলী (প্রেষনে নগর অঞ্চল ভবন সুরক্ষা প্রকল্প) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা বদলি করা হয়েছে। এ এম ইফতেখার মজিদ নির্বাহী প্রকৌশলী রাজবাড়ী থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ড) গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা বদলি করা হয়েছে। মোঃ শাহিন মিয়া তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (রিজার্ড)গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সংযুক্ত গবেষণা ও উন্নয়ন ইউনিট, ঢাকা বদলি করা হয়েছে। মোঃ আরিফুজ্জামান খন্দকার, নির্বাহী প্রকৌশলী (রিজার্ড) গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকা থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী রাজবাড়ী গণপূর্ত বিভাগে বদলি করা হয়েছে। জাহেদুন নবী চৌধুরী উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী সাভার গণপূর্ত উপ-বিভাগ-১ থেকে উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ইডেন গণপূর্ত উপ-বিভাগ-২ ঢাকা বদলি করা হয়েছে।

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় প্রভাবশালী কর্মকর্তা তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সিভিলি ও ই/এম। মোহাম্মদ আবুল কালাম তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ই/এম গণপূর্ত সার্কেল-৪ থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ই/এম পিএন্ডডি সার্কেল ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। তৈমুর আলম; তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ই/এম গণপূর্ত সার্কেল ঢাকা থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ই/এম গণপূর্ত ই/এম সার্কেল-৪ ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। নন্দিতা রানী সাহা; তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, সংস্থাপন থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (সিভিল) প্রেষনে স্থাপত্য অধিদপ্তর, ঢাকায় বদলি করা হয়েছে। মাহবুব হাসান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (উন্নয়ন) গণপূর্ত অধিদপ্তর থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সংস্থাপন ঢাকা বদলি করা হয়েছে ।

মোঃ সারওয়ার জাহান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী স্থাপত্য অধিদপ্তর থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (রিজার্ড); গণপূর্ত অধিদপ্তর ঢাকাতে বদলি করা হয়েছে। বিভিন্ন অভিযোগ ও দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত এই কর্মকর্তা ।

যশোর গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আহম্মেদ আনোয়ারুল নজরুলকে যশোর থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী; খুলনা গণপূর্ত সার্কেল, খুলনায় বদলি করা হয়েছে। খুলনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ফ্রান্সিস আর্শীষ ডিকস্তাকে রাজশাহী জেলার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদে বদলি করা হয়েছে। জি.কে শামীমকে অতিরিক্ত বিল প্রদানকারী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ ফজলুল হককে রাজশাহী সার্কেল থেকে যশোর গণপূর্ত অধিদপ্তরে বদলি করা হয়েছে।

ইলিয়াস আহম্মেদ তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে ঢাকা থেকে সিলেট বদলি করা হয়েছে। নির্বাহী প্রকৌশলী আমানুল্লাহ সরকারকে ঢাকা থেকে ঝালকাঠি বদলি করা হয়েছে।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা জানান, অধিকাংশ নির্বাহী প্রকৌশলী তাদের স্বজনদের নামে ঠিকাদারী লাইসেন্স নিয়ে কাজ ভাগিয়ে নিয়েছেন। তারা অনেক সময় ঘুপচি টেন্ডারের মাধ্যমে নিজের পছন্দমতো ঠিকাদারকে কাজ দিতেন। এগুলো তদন্ত করলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। তাতে করে সরকার বেশি লাভবান হবে।

(ধারাবাহিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে গণপূর্তের এসব দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলীদের অবৈধ সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করা হবে)

Unauthorized use or reproduction of The Finance Today content for commercial purposes is strictly prohibited.